টয়লেট আমার সবচেয়ে প্রিয় স্থান গুলোর মধ্য অন্যতম। নিউটনের আপেল পড়ার কাহিনী শুনার পর লোভে পড়ে নিজ মাথায় কাঁঠাল পরবে এই আশায় প্রিয় স্থান বানিয়েছি ভেবে কেউ লজ্জায় পেলবেন না। আসলে এর পিছনে কিছু পারিবারিক ইতিহাস আছে। ছোটবেলায় সবাই ই আদর পাই, পরিবারের একমাত্র ছেলে হওয়ায় আমি একটু বেশি পাইতেছিলাম। কিন্তু এই আদর কপালে বেশিদিন জুটলো না। জীবনে হাজির হল পড়ালেখা নামক বিভীষিকা।😭 যেই মা কোনদিন একটু রাগ করে কথাও বলে নি, সব দুষ্টুমি নিরবে সয়েছে সেই মা ও একদিনে বদলে গেল😲 সামান্য অ আ এর জন্য কিনা মার খেলাম! সেদিন থেকেই পড়ালেখা আমার ঘোর শত্রু হয়ে গেছিল। বিচানা ছাড়বার পর থেকে আবার বিছানায় পেরার আগ পর্যন্ত পড়ালেখারে সেই যাবত শেখা সব গালি দিততে থাকতাম। সকাল বেলা উঠেই মা পাঠাতো ওয়াশরুমে, বের হলেই আরবি পড়া, এরপর স্কুলের পড়া, এরপর স্কুল। জীবনটা তেতো হয়ে উঠেছিল। একদিন সকালে উঠে যখন টয়লেটে গেলাম আর ঝুরে ঝুরে ভাবছিলাম অতিত ইতিহাস আর পড়ালেখার ১৪ গুষ্টি উদ্ধার করতেছিলাম তখনি পাই এক অসাধারণ, ঝকঝকে (আমার ভাষায়) বুদ্ধি। ভাবলাম যদি আমি দেরিতে বের হই এখান থেকে তাহলে কি হবে? সামান্য পড়তেই স্কুলের সময় হয়ে যাবে, আহ